এইট মার্ডার: শহীদের স্মরণে নানা কর্মসূচি পালন করল ছাত্রলীগ

২০০০ সালের ১২ জুলাই ছিল বাংলাদেশ ছাত্রলীগের শোকময় দিন। সারা দেশের ছাত্রলীগের কর্মীগণ অবাক দৃষ্টিতে দেখেছিল শিবিরের নারকীয় হত্যাকাণ্ড। যা বাংলাদেশের ইতিহাসে ‘এইট মার্ডার’ নামে পরিচিত। ঘটনাস্থলের রক্তের দাগ হয়তো মুছে গেছে। কিন্তু সারা বাংলাদেশের ছাত্রলীগ এখনো ভুলেনি সেই দিনগুলো। অনেকে অভিমান করে বলছে '১৯ বছর পরও সঠিক বিচার পায়নি'।

আজ শুক্রবার সারাদেশে বিশেষ করে চট্টগ্রাম মহানগরের আওতাধীন কলেজ, থানা ও ওয়ার্ড পর্যায়ের উদ্যেগে শহীদদের স্মরণে খতমে কোরআন, মিলাদ মাহফিল ও শহীদদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।

নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী এবং শেরশাহ কবরস্থানে শহীদদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। বাদ জুমা শেরশাহ জামে মসজিদে খতমে কোরআন ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।

এতে উপস্থিত ছিলেন মিথুন মল্লিক, রেজাউল আলম রনি, মহিউদ্দিন মাহী, ওয়াহেদ রাসেল, আরিফ মঈনুদ্দিন, মো শাহজাহান, মুনীর চৌধুরী, রাশেদুল চৌধুরী, এস এম হূমায়ন কবির, সাব্বির সাদেক, সৈকত দাশ, নুরুল হক মনির, তারুন দাশ প্রলয়, মাকসুদুর রহমান মাসুদ, শৈবাল দাশ, আকিব জাবেদ, শাহাদাৎ হোসেন, হায়াত উল্লাহ, তানজীদ শিকদার, অনিন্দ্য দেব, আরিফ আহমেদ, কামরুজ্জামান ফয়সাল, জাফর আলম রবিন, মিশকাতুল কবির, কাজী রবিউল ফাহাদ, ইয়াছিন আরাফাত বাপ্পী, সাহেদ মো. ইউসুফ, শেখ মো. সোহেল,রিয়াদুল করিম, রবিউল আলম বাধন, রহমত উল্লাহর রিফাত, ইসমাইল হোসেন শিমুল, আব্দুল খালেক সোহেল, মাহফুজুর রহমান, মো. নওশাদ,জয়নাল আবেদিন জয়, কুমার রাজশ্রী বাবু, রত্নাকর দাশ জিতু, ফাহিম আল শাহরিয়ার, সালাউদ্দিন রনি, অভিজিৎ পান্ডে, মোশাররফ, সাজ্জাদ শাহ, মো আদনান, অনিক আহমেদ, সোহেল,আলমগীর হোসেন, কাজী ইকবাল, রানা দে, রফিকুল ইসলাম, মেজবাহ, মো বাবলু, জাহাঙ্গীর, আহমেদ রুবেল।

এছাড়া চট্টগ্রাম কমার্স কলেজ, আইন কলেজ, চট্টগ্রাম কলেজ, মহসিন কলেজ, পলিটেকনিক, প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়, হাজেরা তুজ কলেজ, গভ: কমার্শিয়াল, বাকলিয়া সরকারি কলেজ ছাত্রলীগ ও ছাত্রসংসদের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

-সিভয়েস/এসএ