Cvoice24.com


নির্বাচন কোনো খেলা নয়, এক প্রকারের যুদ্ধ: সিইসি

প্রকাশিত: ১৬:৪১, ১৮ ডিসেম্বর ২০১৮
নির্বাচন কোনো খেলা নয়, এক প্রকারের যুদ্ধ: সিইসি

ছবি : মিনহাজ ঝন্টু

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদা বলেছেন, ‍‍‍“একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কোনো খেলা নয়, এটি এক প্রকারের যুদ্ধ”। নির্বাচনে একপক্ষের জয় এবং অন্যপক্ষের পরাজয় হবে, এটাই স্বাভাবিক। নির্বাচন যাতে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয় সেদিকে সবার নজর রয়েছে। আমরা সকল প্রস্তুতি ইতোমধ্যে গ্রহণ করেছি। প্রায় ৩ হাজারের অধিক প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। আঠারো শতাধিক প্রার্থী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছেন। সব  নির্বাচনী এলাকায় উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে।

মঙ্গলবার (১৮ ডিসেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে চট্টগ্রাম বিভাগীয় মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

সভায় নির্বাচনী বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মতামত দেয়ার সুযোগ দেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এ সময় অনেকে বক্তব্য রাখেন। 

প্রথমে নির্বাচন কমিশানারের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন সিএমপির কোতোয়ালী থানার ওসি মো. মহসিন। তিনি বলেন, আমরা যারা থানার দায়িত্বে আছি, সবার পক্ষ থেকে বলছি। আমাদের মাঠে কাজ করতে গিয়ে বিভিন্ন কথা শুনতে হয়। আমাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপপ্রচার চালানো হয়। আমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগও করা হয়। স্যার আমাদের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ শুনলে যাতে সুষ্ঠু তদন্ত করে ব্যবস্থা নেন তারই অনুরোধ জানাচ্ছি।

ফেনী সদর থানার ওসি বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ অনুযায়ী আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের ওখানে অবস্থা খুবই ভালো।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, আমরা আচরণবিধি লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করছি। আপনাদের সকল নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছি।

লক্ষ্মীপুর সদরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহাজাহান আলী বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দেয়ার জন্যে আমরা দায়িত্ব নিয়েই কাজ করে যাচ্ছি। আশা করি কোন সমস্যা হবেনা।

জেলা নির্বাচন অফিসার মুনির হোসাইন খান বলেন, চট্টগ্রামের একটি মাত্র আসনে ইভিএম ব্যবহার করা হচ্ছে। এ বিষয়ে আমরা তৎপর রয়েছি, সবাইকে ইভিএম সম্পর্কে ধারণা প্রদানের জন্য টিম করে দিয়েছি।

চট্টগ্রাম জেলা আনসার কর্মকর্তা রাজিব হাসান বলেন, আমরা সর্বোচ্চ আইনশৃঙ্খলা রক্ষার ক্ষেত্রে কাজ করছি। রিটার্নিং অফিসার যেভাবে নির্দেশনা দিবেন সেভাবে কাজ করবো।

র‌্যাব-৭ এর কর্নেল মিফতাহ বলেন, আমরা আপনাদের সমন্বয়ে কাজ করে যাচ্ছি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে সর্বোচ্চ তৎপর রয়েছি। 

নির্বাচন কমিশন চট্টগ্রামের আঞ্চলিক কর্মকর্তা হাসানুজ্জামান বলেন, আমরা ফটিকছড়ি, মহেশখালী এবং সন্দ্বীপ আসন নিয়ে সমস্যায় আছি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে আরও একটু তৎপর হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করি।

এনএসআই চট্টগ্রামের পরিচালক তোফাজ্জল হোসেন বলেন, নির্বাচনী সব রিপোর্ট আমরা যথাসময়ে দিচ্ছি। নির্বাচন নিয়ে আমরা মাঠে তৎপর রয়েছি।

আনসার ভিডিপির উপ-পরিচালক শামসুল আলম বলেন, আমাদের সকল প্রস্তুতি শেষ। সকলকে আমরা নির্বাচনী বিষয় নিয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করেছি।

আরও পড়ুন- রোহিঙ্গা ক্যাম্প সিল করে দেয়ার নির্দেশ দিলেন ইসি সচিব

কুমিল্লা পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম বলেন, নির্বাচন অনেক সুন্দর এবং উৎসবমূখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হওয়ার লক্ষ্যে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। সবার মাঝে একটা উদ্দীপনা কাজ করছে। তবে আমার এলাকায় ৯৪ জন প্রার্থী রয়েছে। তাদের মধ্যে মাঝে মাঝে ঝামেলা সৃষ্টি হয়। আমরা সেটি সমাধানও করে দিই। আবার সেখানে ঝামেলাকে নিয়ে আমাদের বিরুদ্ধেও আপনাদের কাছে বিভিন্ন অভিযোগ যায়, সে অভিযোগগুলো একটু যাচাই করে দেখবেন।

কক্সবাজার পুলিশ সুপার এবিএম মাসুদ হোসেন বলেন, আমার জেলায় পুলিশের একটা অংশ রোহিঙ্গা ক্যাম্প নিয়ন্ত্রণ করে। নির্বাচন উপলক্ষে ওখান থেকে পুলিশ সরিয়ে আনলে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। তাই পুলিশ বাহিনীর সদস্য বাড়ানোর জন্য আরজি জানাচ্ছি।

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মো. ইলিয়াস হোসেন বলেন, রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে আমাদের নানা খবরাখবর শুনতে হয়। তার মধ্যে কিছু সত্য কিছু মিথ্যা। তাই এ নির্বাচনে না হলেও পরবর্তী নির্বাচনে যদি সম্ভব হয় তাহলে আমাদের সাথে কিছু সোর্স দিলে আমরা যাচাই বাছাই করে ব্যবস্থা নিতে পারতাম। 

তিনি বলেন, আরেকটি বিষয়, চট্টগ্রামে এখনো বৈধ অস্ত্র ব্যবহৃত হচ্ছে। যাতে নির্বাচনের আগে সংশ্লিষ্ট থানায় বা ট্রেজারিতে অস্ত্র জমা দেয়া হয় সে ব্যাপারে নির্দেশ দিবেন।

নোয়াখালী জেলা প্রশাসক তন্ময় বলেন, আমি আমার এলাকায় পর্যবেক্ষণ করে দেখেছি যে, কিছু কিছু প্রার্থীর প্রচারণায় নিজেরাই ঘটনার সৃষ্টি করে মিডিয়া জড়ো করে গুজব ছড়াচ্ছে। তারা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে আবার মোটর সাইকেল পুড়িয়ে অন্যের দোষ দেন যা বিভ্রান্তিতে পড়তে হয়।

ডিজিএফআই চট্টগ্রামের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার কমান্ডার বশির বলেন, নির্বাচনী প্রত্যেকটি আসন আমরা পর্যবেক্ষণ করেছি। এ পর্যন্ত কোন সমস্যা হয়নি। সব ঠিকঠাক আছে।

আরও পড়ুন- রেড জোন এলাকায় পরিবেশ শান্ত রাখতে হবে: ইসি সচিব

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মাহাবুবুর রহমান বলেন, নির্বাচনের দিন একজন ভোটার বাসা থেকে বের হয়ে ভোট দেয়ার পর পুনরায় বাসায় যাওয়া পর্যন্ত সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেয়ার জন্য আমরা প্রস্তুত রয়েছি। কোন অপশক্তি যাতে মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে সেদিকে আমরা সচেতন আছি।

কোস্ট গার্ডের জোনাল কমান্ডার ক্যাপ্টেন ওয়াসিম বলেন, আমাদের সবার সাথে ভালো কো অর্ডিনেশন আছে। ইসির নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করবো।

পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক বলেন, আমরা ইতোপূর্বে সুন্দরভাবে নির্বাচন গ্রহণ করেছি। যেমন রংপুরে ডিআইজি থাকা অবস্থায় সুন্দর নির্বাচন উপহার দিয়েছি। আশাকরি চট্টগ্রামেও সুন্দর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন উপলক্ষে ২২ হাজার পুলিশ ফোর্স মোতায়েন থাকবে। রোহিঙ্গাদের ব্যাপারেও আমরা সতর্ক অবস্থানে আছি।

বাংলাদেশ নৌ-বাহিনীর চট্টগ্রাম নৌ অঞ্চলের পরিচালক এনামুল হক বলেন, আমাদের সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। নির্বাচনে আমরা কাজ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি।

বিজিবির রিজিয়ন কমান্ডার বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মো. আদিল চৌধুরী বলেন, এ পর্যন্ত চট্টগ্রামের বিভিন্ন জায়গায় ১৫৪ প্লাটুন সদস্য বিভিন্ন এলাকায় পরিদর্শন করেছে। সেখানে যা যা সমস্যা হচ্ছে তা জানানো হবে এবং ইসির সাথে সমন্বয় সাধন করা হবে।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কুমিল্লার ব্রিগেডিয়ার মাহাবুব বলেন, আমরা প্রস্তুত রয়েছি। আগামী ২২ তারিখ থেকে নির্বাচন পর্যন্ত ইসির নির্দেশমত মাঠে থাকবো।

বিজিবি কমান্ডার কর্নেল শিকর বলেন, যখন যেকোন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে আমরা সদা প্রস্তুত আছি। 

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪ পদাতিক ডিভিশনের কমান্ডার মো. শামসুজ্জামান বলেন, ইভিএম নিয়ে আমরা প্রদর্শনী করেছি বিভিন্ন জায়গায়। এ জন্য একটা কমিটিও গঠন করে দিয়েছি। সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর সদস্যরা আছেন। ইসি যেভাবে দায়িত্ব দিয়েছেন আমরা সেভাবে পালন করবো।

রিটার্নিং অফিসারদের উদ্দেশ্যে নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দিন আহমদ বলেন, আপনারা প্রত্যেকটি উপজেলায় যাবেন। ওখানে গিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়রসহ সবার সাথে বসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য কাজ করে যাবেন। তবে কাজ করতে হবে সার্বিকভাবে। রাজনৈতিকভাবে কিছু করা যাবেনা, অরাজনৈতিকভাবে করতে হবে। 

তিনি বলেন, সহকারি রিটার্নিং অফিসারদের প্রতি নির্দেশনা হচ্ছে প্রত্যেকটি ইউনিয়নে গিয়ে খোঁজ নিবেন, আইনশৃঙ্খলা ও নির্বাচনী পরিবেশ সম্পর্কে রিপোর্ট করবেন। মোবাইল কোর্ট কয়টি করছেন সে ব্যাপারে আমাদেরকে জানাবেন। পুলিশ বাহিনীর প্রতি অনুরোধ থাকবে কোন ম্যাজিস্ট্রেট যদি পুলিশ ফোর্স না পাওয়ার অভিযোগ করেন তাহলে সেটি আপনাদের অসুবিধার কারণ হয়ে দাড়াবে। জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নামবে চারদিনের জন্য। তারা যাতে গাড়ি পায়, পুলিশ পায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

তিনি আরও বলেন, সশস্ত্র বাহিনী যেমন সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিজিবি ও কোস্ট গার্ডের সাথে ম্যাজিস্ট্রেট থাকবে। আমরা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে জানিয়ে দিয়েছি যদি ম্যাজিস্ট্রেট প্রয়োজন হয় তাহলে আমরা ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করবো। পুলিশ এবং র‌্যাব তাদের নিজস্ব কর্মপরিকল্পনা অনুসারে দায়িত্ব পালন করবেন। আমরা নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে যথেষ্ট বরাদ্দ দিয়েছি। অন্যান্য বাহিনীকেও আমরা থোক বরাদ্দ দিয়ে দিয়েছি। যাতে নির্বাচনে খাবার দাবার নিয়ে কোন সমস্যা না হয়।

ইসি সচিব বলেন, নির্বাচন কমিশনে আমার নেতৃত্বে একটা কো অর্ডিনেশন সেল থাকবে, বিভাগীয় পর্যায়ে বিভাগীয় কমিশনারের নেতৃত্বে, জেলা পর্যায়ে জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে সেল থাকবে। যেকোন পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য এ সেল সমন্বয়ক হিসেবে থাকবে।

এ নির্বাচনে প্রথমবারের মত আমরা গ্রাম পুলিশকে সংযুক্ত করছি। তারাও নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগী হিসেবে কাজ করবে। একমাত্র প্রার্থী ছাড়া বাকিদের বৈধ অস্ত্র জমা নিয়ে নিবেন। রিটার্নিং অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসারগণ প্রিজাইডিং অফিসারদের সাথে কথা বলবেন। তাদের মাঝে একটা ভীতি কাজ করে। তা দূর করতে হবে। বুঝাতে হবে আপনারা তাদের পাশে থাকবেন। নির্বাচন উপলক্ষে সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ন্ত্রণের জন্য আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে।

আরও পড়ুন- সিইসির কাছে হেলিকপ্টার চাইলেন কক্সবাজারের ডিসি

অতিরিক্ত সচিব শাহাদাত হোসেন বলেন, চট্টগ্রাম অঞ্চল অন্য এলাকা থেকে ভিন্ন। সেদিকে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে। সকল ভোটার যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেটি তাদেরকে নিশ্চিত করতে হবে। আমরা সবক্ষেত্রে নিরাপত্তা চাই, সেজন্যে সকলের সহযোগিতা দরকার। নির্বাচনের আগে কোন সহিংসতা চাইনা। ভোটের আগে ও পরে যাতে আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন। মিডিয়ারা আমাদের সহায়ক শক্তি। তাই সাংবাদিকগণ সঠিক চিত্র তুলে ধরবেন, এটাই আমাদের অনুরোধ।

সবার বক্তব্য শোনার পর প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদা বলেন, নির্বাচনে ৯৫ শতাংশ দায়িত্ব পালন করেন মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা। সুতরাং সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দেওয়ার জন্য কর্মকর্তাদের শতভাগ নিরপেক্ষ দায়িত্ব পালন করতে হবে। আমি প্রথমে মহসিনের (ওসি কোতোয়ালি সিএমপি) কথায় বলি, তার কথা সত্য। নির্বাচনে কাজ করতে গিয়ে অনেকেই তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে। তাদের অভিযোগের কারণেই মনে হয় তাদের দাবি বেশি, অধিকারও বেশি। আবার তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করলেই দোষারোপ করি তা কিন্তু নয়। প্রাথমিক পরিস্থিতি আর প্রস্তুতির ধাপই হলো পুলিশ। তারা থানা থেকে বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে অবস্থা দেখে আমাদেরকে জানায়। মহসিনের কথায় আমি খুশি হয়েছি। পেশাদারিত্বের দায়িত্ব এবং প্রজাতন্ত্রের দায়িত্বের বাইরে আমরা নেই, আমি অত্যন্ত খুশি হয়েছি। এটাই হওয়া উচিত একজন কর্মকর্তার। তা হোক যে কোনো সেক্টরের। আমি তার প্রতি ইমপ্রেস হয়েছি, ‘ভেরি গুড মাই বয়’।

জনগণের উদ্দেশ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, যদি নির্বাচন সংক্রান্ত অভিযোগ আসে তার প্রতিবেদন দিবেন ম্যাজিস্ট্রেটরা। আপনারা কোন অভিযোগ করতে চাইলে আমাদের কাছে আসতে হবে না। রিটার্নিং অফিসার এবং এসিস্ট্যান্ট রিটার্নিং অফিসার রয়েছেন তাদের কাছে জানাতে পারবেন। সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি মানুষের বিশ্বাস আছে তাদেরকে বিশ্বাস করার ফলেই সুষ্ঠু ভোটগ্রহণ সম্ভব হবে এটাই আস্থা রাখি। 

-সিভয়েস/এসএ/এমইউ

মনিরুল ইসলাম মুন্না

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়