বাবা দাদা কেউ এম.পি, মন্ত্রী না!
ফাইল ছবি
কোন রাজনৈতিক সিন্ডিকেট এর আশীর্বাদপুষ্ট না, রাজনৈতিক চামচামি’তে অভ্যস্ত না।
তবু ও রাজনীতি করে যাই কারণ আমাদের মত মানুষরা রাজনীতি’কে ভালোবেসে রাজনীতি করি। অন্য কিছুর আশায় নয়।
আরেকটা বিষয়, আমরা রাজনীতি করি, রাজনীতি করে খাই না।
দেখুন নিজের যোগ্যতায় নিজের জ্ঞানের আলোকে রাজনীতি, সমাজ সেবা আর ব্যবসা করে আসছি। কারণ রাজনীতি করে বা বিক্রি করে যেহেতু খাই না। কিছু করে খেতে হলে তার মধ্যে এই ব্যবসায় হালাল রুজি।
আপনি আপনার পিতার নাম বাদ দিন দলের চেয়ার সরিয়ে নিন দেখুন বাকিটা অন্ধকার।
আমি আমার নিজ নামে নিজের যোগ্যতায় আজকের অবস্থান তৈরী করেছি। পিতার নাম দিয়ে নয়।
রাজনৈতিক মতাদর্শের ব্যতিরেক হওয়ায় নিজেই নিজের ব্যবসা দিয়ে রুটি রুজির ব্যবস্থা করছি আর আমার নিজের কামাই রুজির টাকায় আমার প্রিয় জন্মস্থান মিরসরাই তথা অবহেলিত, দরিদ্র, দূর্দশাগ্রস্থ মানুষের সেবা করছি আর তা সারা জীবন করেই যাব।
আপনাদের কোন বাধাই আমার সমাজ সেবা বন্ধ করতে পারবেনা। কারণ ভালো কাজে আল্লাহ পাকের ইচ্ছা জড়িত যেখানে আপনি কিছুই না।
আমাকে হিংসা না করে মানুষকে ভালোবাসুন।
হামলা-মামলা আর মাদক ব্যবসায়ী নিজ দলের কর্মীদের না বানিয়ে তাদেরকে ভালোবাসা দিন। তারাই আপনাকে উত্তরাধিকার সূত্রে এম.পি বানিয়ে মন্ত্রী করেছেন। তাদের সাথে বেইমানী করবেন না।
১৬ ইউনিয়ন চেয়ারম্যানদের সাথে, ২ সাবেক মেয়রের সাথে, আওয়ামী লীগের ১৬ ইউনিয়ন এর সভাপতি-সম্পাদকের সাথে তথা নিজ দলের যাদের নিহিত-আহত করেছেন সবার আগে তাদের কাছে নত হোন।
আমাকে আপনি কেন এতো ভয় পান?
আমি এলাকায় শেখ হাসিনার উন্নয়ন প্রচার করছি বলে?
ত্যাগী দের সাহায্য করছি বলে?
যারা আপনার হালুয়া রুটির জন্য মুখাপেক্ষী নয় যারা দুঃসময়ে জীবন বাজী রেখেছিল আমি তাদের সাহায্য করছি এতেই আমাকে ভয়?
অনেক কিছু লিখা যায়।
আপনার মনে রাখা দরকার!
আমি আপনার প্রতিযোগি নই।
আমি আপনার সহযোদ্ধা।
শেখ হাসিনার কর্মী।
বঙ্গবন্ধুর সৈনিক।।
জয় বাংলা।
জয় বঙ্গবন্ধু।।
(নিয়াজ মোরশেদ এলিট’র ফেসবুক থেকে নেয়া)
মনোনয়ন প্রত্যাশী
ও
সদস্য, আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপকমিটি।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
ফেসবুক ডেস্ক